কলাপাড়া প্রতিনিধি ঃ পটুয়াখালীর মহিপুরে ব্রীজ ভেঙে পরায় বাঁশের সাঁকো ব্যবহার করে আসছে দীর্ঘদিন । ফাঁসিপাড়া (খাজুরা) আশ্রয়ণ কেন্দ্র থেকে ঢাকা-কুয়াকাটা মহাসড়কের সাথে সংযুক্ত রাস্তাটি যেন হাজারো মানুষের পাড়াপাড়ের আস্থা। ২০০০ সালে প্রতিষ্ঠিত খাজুরা আশ্রয়ন কেন্দ্রে রয়েছে ৬০ (ষাট) ঘর। যা ৬ টি ব্রাকে বিভক্ত। তার পার্শ্বেই রয়েছে খাজুরা আশ্রয়ণ আল-মদিনা জামে মসজিদ ও ১৬৬ নং ফাঁসিপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য বাঁশের সাকোটি খুবিই ঝুঁকিপূর্ণ। গত ৩ (তিন) বছর আগে খালের পানি বেশী নবনাক্ত হওয়ায় ব্রীজটি ভেঙে যোগাযোগের অনুপযোগী হলেও কাঠ দিয়ে ব্যক্তিগত মেরামতের মাধ্যমে দের বছর চলাচল করতে পারে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায়। পরবর্তীতে ব্রীজটি সম্পূর্ণভাবে চলাচলের অনুপযোগী হলে, কিছু লোকের স্ব-উদ্যোগে তৈরী করে বাঁশের সাঁকো। যা এখনো পর্যন্ত বিদ্যমান। চলাচলের বিকল্প রাস্তা থাকলেও অতি সহজে যাতায়াত করে আসছে, কুয়াকাটা পৌরসভার ১ নং ওয়ার্ড শরীফপুর,২নং ওয়ার্ড পশ্চিম কুয়াকাটা, ৪নং ওয়ার্ড মেলাপাড়া, খাজুরা, ফাঁসিপাড়া ও আশ্রয়ণের লোকজন। মহাসড়কে উঠতে আশ্রয়ণের পথ দিয়ে ব্রীজ পাড় হয়ে সংযুক্ত রাস্তাটি যেন সকলের সরল পথ।
জনসাধারণের দাবী খাজুরা আশ্রয়ণের স্কুল থেকে ব্রীজ হয়ে মহাসড়ক পর্যন্ত কাচাঁরাস্তাাটি পাকাকরণ করা।
এব্যাপারে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আনসার উদ্দিন মোল্লা বলেন, কিছুদিন পূর্বে ব্রীজটির সয়েল টেস্টের জন্য পাঠানো হয়েছে। আমি আশাবাদী অতি শীগ্রই কাজ শুরু হবে।